স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির টি ২০ উপায়
পোস্ট সূচিপ ত্র ঃ স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির টি ২০ উপায় - স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া ঔষধ
স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধির টি ২০ উপায়
মানুষের বয়সের বৃদ্ধির সাথে সাথে তার স্মৃতিশক্তি কমে যেতে থাকে। এছাড়া
অনেক দিন স্মৃতি শক্তি ব্যবহার করার ফলে স্মৃতিশক্তি কমে যায তবে
এই স্মৃতিশক্তির খয় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। নিচে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির অথবা
ফিরিয়ে আনার২০উপায় দেওয়া হল ঃ
১। চলতি পথে মুখস্ত করা
গবেষণায় প্রমাণিত চলতি পথে মুখস্থ করার কারণে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়।বিশেষ করে অভিনেতারা নতুন নতুন ভাষা শিখে নিজেরাই বিভিন্ন অভিনয় করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ । হাঁটতে হাঁটতে নতুন কিছু মুখস্ত করা বা অধ্যায়ন করার কারণে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়।
২। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে যে পরিমাণ শর্করা ও শক্তি উৎপন্ন হয় তার ২৩ ভাগ সরাসরি মস্তিষ্কে যায়।শরীরে সঠিক খাবার না খেলে শক্তি ও লোক আছে এবং এর ভারসাম্য না থাকলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমে যায় এবং সবকিছু দেখতে কুয়াশার মতো মনে হয়।যার কারণে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ।
৩। প্রয়োজন মত বিরতি গ্রহণ করতে হবে
সব সময় আমাদের কিছু চাপ থাকা প্রয়োজন যা আমাদের জরুরি অবস্থায় দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেখাতে সহায়তা করে। এক ধরনের চাপের কারনে কর্টিসল নামে হরমোন করে যা সাময়িকভাবে আমাদেরকে উজ্জল কর।
আরো পড়ুন ঃ মেয়েদের হরমোনের সমস্যা দূর করার ১৫ উপায় - হরমোনের সমস্যা দূর করার ঔষধ
এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।সবসময়ই মস্তিষ্কের উপর চাপ না দিয়ে মাঝে মাঝে বিশ্রাম নিয়ে ঘুরে ফিরে বেড়ানো প্রয়োজন।এক্ষেত্রে বাগানে ঘুরতে পারেন অথবা পানিতে খেলা করতে পারেন অর্থাৎ যেটি মনে চায় সেটি করবেন,এই বিশ্রামের কারণে স্মৃতিশক্তির ঘাটতি গুলো পূরণ হবে।
৪। গান অথবা ওয়াজ শুনুন
সংগীত মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে অত্যন্ত কার্যকর হয়ে ওঠে পাঠ্যবই অধ্যায়ন অথবা বিভিন্ন কিছু নিয়ে চিন্তা করার মাঝখানে কিছু বিরতি দিয়ে সংগীত শুনতে হবে সংগীত সোনার মাধ্যমে মানসিক দিক অনেক হবে,সঙ্গীত সোনার মাধ্যমে মানসিক বোধশক্তি ও স্মৃতিশক্তি অত্যন্ত শক্তিশালী হয় ।জন্য গান শুনুন অথবা নিজে গান করুন।
৫। নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন
মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য নতুন নতুন কিছু শেখার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন,ই ক্ষেত্রে ক্লাসের সময় কিছু বাড়িয়ে নতুন নতুন শিক্ষা প্রদান। নতুন দেখে নতুন নতুন শিক্ষা গ্রহণ করুন। এগুলো কাজ করার মাধ্যমে মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয় ।
৬। প্রয়োজন মতো ঘুমান ও বই পড়ুন
দিনের বেলায় বই পড়লে মস্তিষ্কের মধ্যে এক ধরনের সংযোগ স্থাপিত হয়,এছাড়াও নিয়মিত বই পড়ার মাধ্যমে নতুন নতুন শিক্ষা লাভ করা যায়।
এবংমস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি হয়।এছাড়াও বই পড়ার সঙ্গে সঙ্গে পর্যাপ্ত ঘুমের প্রয়োজন হয়।এ কারণে মস্তিষ্কের শিরা গুলোগুলো অনেক শক্তিশালী হয়।নিয়মিত ঘুমানোর ফলে স্মৃতিশক্তি অনেক গুণ বৃদ্ধি পায়।
৭। মেমোরি এইড ব্যবহার করুন
ক্যালেন্ডার বিভিন্ন তালিকা ও পরিকল্পনা গ্রহণের মেমোরি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য কাজ করে ।প্রত্যহ কোন কিছু ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো এগুলো ডিভাইসের মাধ্যমে মনে রাখার সম্ভব। স্মার্টফোন কম্পিউটার এর মাধ্যমে আমরা অনেক ভুলে যাওয়া বিষয়গুলো স্মরণ রাখতে পারেন।এই জন্য মেমোরি এর ব্যবহারের মাধ্যমেও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করা যেতে পারে।
৮। সামাজিকভাবে সক্রিয় থাকতে হবে
বন্ধু ও প্রতিবেশীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করাতেও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়,অপরের সঙ্গে মনের ভাব আদান=প্রদান এবং বিভিন্ন গবেষণা নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি হয়।পরস্পরের মাধ্যমে জ্ঞানের বিষয়গুলো আলোচনা করার মাধ্যমে নতুন নতুন কিছু জ্ঞান অর্জন করা যায়।জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে ও স্মৃতিশক্তি অনেকটাই বৃদ্ধি হয়ে যাই।
৯। শরীরে পানির পরিমাণ বেশি রাখুন
মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য শরীর সবসময় হাইড্রেট থাকা প্রয়োজন,মস্তিষ্কের প্রায়৮০ ভাগ পানি দ্বারা গঠিত।
শরীরে পানি ঘাটতি থাকলে মস্তিষ্ক পানি ঘাটতির পরিমাণ বেড়ে যায় যার কারণে প্রতিদিন ৪র্থেকে৫ লিতেরপানি পান করা প্রয়োজন।পানি পানের মাধ্যমে শরীর হাইড্রেট থাকে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
১০। স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা
আপনি যে পরিমাণ শক্তি ও গ্লুকোজ গ্রহণ করেন তার ২২ শতাংশ সরাসরি আপনার মস্তিষ্কে যায়,এ কারণে আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা নির্ভর করে দেহের গ্লুকোজের পরিমাণের উপর,আপনার দেহের গ্লুকোজের মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে আপনার মন ও মস্তিষ্ক।
অনেকটাই কুয়াশাচ্ছন্ন বা ঝাপসা মনে হতে পারেআমরা যখন পছন্দের খাবার খাই তখন আমাদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নামে এক ধরনের রাসায়নিক নির্গত হয়। তাই আমরা খাওয়ার সময় শান্তি অনুভব করি।
১১। ভালোভাবে ঘুম থেকে জেগে উঠুন
ঘুম যেমন স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তেমনি আপনি কীভাবে ঘুম থেকে জেগে উঠছেন সেটিও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আপনি দিনের বেলায় কতটা সচেতন থাকবেন তা নির্ভর করবে আপনি কীভাবে ঘুম থেকে জেগে উঠছেন তার উপর।সাধারণত অন্ধকার ঘরে ঘুমানো উচিত এবং আলো বাড়ার সাথে সাথে ধীরে জেগে উঠা উচিতসাধারণত ভোর বেলা এ ধরণের পরিস্থিতি থাকে।
সূর্যের আলো বন্ধ চোখের পাতার ভেতর দিয়ে গিয়ে মস্তিষ্ককে প্রস্তুত করে জেগে জন্য। যাতে করে কর্টিসল হরমোনের নির্গমন করে পর্যাপ্ত হয়।কারণ আপনার দেহে এই হরমোনের মাত্রাই ঠিক করে যে আপনার মস্তিষ্ক সারাদিন কতটা কার্যক্ষম থাকবে।
এক্ষেত্রে আপনি এমন একটি এলার্ম ঘড়ি কিনতে পারেন যেটি ভোর হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি করে বা ধীরে ধীরে আলো বাড়ায় এবং আপনি স্বাভাবিকভাবেই জেগে উঠতে পারেন, এবং যাদের ঘুম অনেক গভীর হয় তারা এই আলোর সাথে যাতে শব্দ থাকে সেটিও খেয়াল রাখতে হবে ।
১২। সঠিক খাবার খান
আপনি যে পরিমাণ শক্তি ও গ্লুকোজ গ্রহণ করেন তার ২৩ শতাংশ সরাসরি আপনার মস্তিষ্কে যায়,এ কারণে আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা নির্ভর করে দেহের গ্লুকোজের পরিমাণের।আপনার দেহের গ্লুকোজের মাত্রা যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তাহলে আপনারস্তিষ্ক অনেকটাই কুয়াশাচ্ছন্ন বা ঝাপসা মনে হতে পারে।
আমরা যখন পছন্দের খাবার খাই তখন আমাদের মস্তিষ্কে ডোপামিন নামে এক ধরনের রাসায়নিক নির্গত হয়।এর কারণে আমরা খাওয়ার সময় শান্তি অনুভব করি,কিন্তু শুধু মস্তিষ্কের ক্ষুধা মেটালেই চলে নাপেটের ক্ষুধাও মেটানো দরকার হই।
আরো পড়ুন ঃ দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ১১ টি ঘরোয়া উপায় - দাঁতের মাড়িতে ঘা হয় কেন
মানুষের পরিপাকতন্ত্রে প্রায় ২০০ ট্রিলিয়ন অণুজীব রয়েছে এরা স্নায়ু ব্যবস্থার মাধ্যমে মস্তিষ্কের সাথে যুক্ত থাকে,আর তাই মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে হলে এসব অণুজীবের একটা ভারসাম্য রাখতে হয়।পেটকে বলা যায় স্বাস্থ্যকর ও বৈচিত্র্যপূর্ণ খাবার এসব অণুজীবের মাত্রা ঠিক রাখে এবং মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখে মস্তিষ্কের কোষ চর্বি দিয়ে গঠিত।
তাই খাবার থেকে চর্বি একেবারে বাদ দেয়াটা ঠিক নয়।বিভিন্ন রকমের বাদামবীজ মাছ রোজমেরি ও হলুদ থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের জন্য ভালো।একই সাথে একা একা না খেয়ে অনেকের সাথে মিলে খাওয়ার চেষ্টা করুন।সামাজিকীকরণ আপনার মস্তিষ্কে স্বাস্থ্যকর খাবারের সুফল বাড়িয়ে দিতে পারে।
১৩। নিয়মিত ব্যায়াম করা
ব্যায়ামের কারণে মস্তিষ্কের সাইন্যাপসিস বা যে অংশে দু'টি কোষের নিউরনের মধ্যে স্নায়বিক বৈদ্যুতিক স্পন্দন আদান-প্রদান ঘটে তা বেড়ে যায়।ফলে মস্তিষ্কে আরও বেশি যোগাযোগ স্থাপিত হয় এবং অতিরিক্ত কোষ গঠিত হয়।
আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করা জরুরী। নিয়মিত ব্যাং আমাদের স্মৃতিশক্তি ও বৃদ্ধি করেহৃদযন্ত্র সুস্থ থাকার মানে হচ্ছে আপনি আরও বেশি অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারবেন এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে পারবেন,আর আপনি যদি বাসার বাইরে বা খোলা যায়গায় শরীর চর্চা করেন তাহলে সেটি আরও বেশি ভালো
কারণ এতে করে আপনি বেশি পরিমাণে ভিটামিন ডি শোষণ করতে পারবেন।।ব্যায়াম করার সময় নতুন কোনও পরিবেশ ঘুরে দেখুন,এতে অন্য মানুষের সাথে মতামত বিনিময় করা কিংবা তাদের কাছ থেকে নতুন কিছু শেখার সুযোগ কয়ে দেয়। এর মাধ্যমে নতুন কোষগুলোর জন্য আপনি একটি সার্কিট তৈরি করতে পারবেন।যেমন- আপনি যদি বাগান করতে পছন্দ করেন।
তাহলে একা বাগান না করে কোনও একটি গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে বাগান করতে শুরু করুন কিংবা আপনার যে শখটি আছে তা একা একা না করে একই শখ রয়েছে। এমন একটি গ্রুপের সাথে যুক্ত হয়ে যান। এতে নতুন বন্ধু তৈরি হবে।
শুধু মনে রাখবেন আপনাকে একটি ভালো সময় কাটাতে হবে।কোন কিছু শেয়ার করার ইচ্ছা বা ভাগাভাগি করার ইচ্ছা মস্তিষ্কে সামাজিক ব্যায়ামের উপকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
১৪। ইন্টারনেট কম ব্যবহার করতে হবে
আমরা অনেক সময় বিভিন্ন দরকারি প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য ইন্টারনেট খুঁজতে থাকি।অতিরিক্ত ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে আমাদের মস্তিষ্ক অলস হয়ে পড়ে থাকে।যার কারণে কোন প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য নিজেই চেষ্টা করুন , তাহলে আপনার স্মৃতিশক্তি আরও বৃদ্ধি হবে এবং কার্যকারী হয়ে উঠবে।
১৫। ভিজুয়ালইজ ব্যবহার করুন
অনেকেই ফোন অথবা ল্যাপটপে রিমাইন্ডার দিয়ে থাকেন।রিমাইন্ডার দিয়ে রাখার কারণে কোন কিছু ভাল ভাবে মনে রাখা যায়,আমরা দুধ ডিম অথবা বাজার করার সময় রিমাইন্ডার দিয়ে থাকি।যার কারণে এগুলো ভুলে যাওয়ার আশঙ্কা কমে। যার কারণে কোন কিছু কাজ করার জন্য আগে পরিকল্পনা গ্রহণ করুন এবংপরিকল্পনা মোতাবেক কাজ করলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি হয়।
এগুলো আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির জন্য অনেক উপকারে আসতে পারে তাই এগুলো মেনে চলার
চেষ্টা করবেন।
১৬। নিয়মিত শরীর চেকআপ করান
নিয়মিত চেকআপ শরীরের জন্য অনেক উপকারী এবং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী আপনি যদি নিয়মিত চেকআপ করেন তাহলে আপনার শরীরের কোথায় কি সমস্যা তা সব বোঝা যায়। তাই নিয়মিত চেকআপ করা জরুরী।
১৭। নিজে নিজে অভ্যাস করা
বিশেষ কোন কাজের নিজে নিজে অভ্যাস করতে হবে। আপনি যদি নিজে নিজে অভ্যাস করে নেন
তাহলে সেটি আপনার মনে থাকবে। এবং কখনো স্মৃতিশক্তি থেকে ভুলবেন না। অথবা কখনোই
মনে হারাবেন না । তাই নিয়মিত নিজেদের অভ্যাস করার জরুরী।
১৮। অপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ছেড়ে দেওয়া
প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো স্মৃতিতে জমা রাখতে অপ্রয়োজনীয় বিষয় ও কাজ ছেড়ে দেয়া জরুরি।অনেক সময় দেখা যায়।নামাজ পড়ার সময় কত আয়াত নামাজ পড়া হলো তাই স্মরণ করা কষ্ট হয়ে যায়।সে কারণে অপ্রয়োজনীয় কাজে মন ও স্মৃতিকে ব্যস্ততায় নিমজ্জিত না করা।অযথা আড্ডা-গান সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সময় ব্যয় না করা।
১৯। সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে
স্মৃতিশক্তি বাড়াতে উপযুক্ত খাদ্যাভ্যাসের বিকল্প নেই।মস্তিষ্কের গঠন ও উন্নতির জন্য উপযোগী খাবার গ্রহণ করা।স্মৃতি শক্তি বাড়াতে পরিমাণ মতো আমিষ চর্বি ও শর্করাশব্জি ও শক্তিবর্ধক খাদ্য মধু যয়তুন দুধ ইত্যাদি পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা স্মৃতিশক্তি ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় জরুরি।
২০। বেশি বেশি আমল করা
স্মৃতিতে থাকা বিষয়গুলোর উপর আমল করা।পড়ার জিনিস হলে তা বার বার পড়া।কাজের বিষয় হলে সংশ্লিষ্ট কাজে নিয়োজিত থাকা,কাজের বিষয়ে যতবেশি আমল বা বাস্তব প্রয়োগ হবে স্মৃতিশক্তি তত ঠিক থাকবেএমনকি স্মৃতিশক্তি বেড়ে যাবে।মস্তিষ্কে বিষয়গুলো স্থায়ীভাবে জমে যাবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url